‘লেটস টক উইথ মেখলা’ নামে মেখলা দাসগুপ্তের একটি পডকাস্টে এ বিষয়ে কথা বলেন ইমন। তিনি বলেন, “মেয়েরা সত্যি সত্যি পুরুষের মতো পরিশ্রম করতে পারে না। কারণ, প্রতি মাসে নারীদের শরীরে যে হরমোনাল পরিবর্তন হয়, যে শারীরিক ও মানসিক চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে তাদের যেতে হয়, সেটি পুরুষদের ক্ষেত্রে ঘটে না। সেই জায়গায় আমরা কখনো সমান নই।”
ইমন আরও বলেন, “একটা পুরুষের শক্তির কাছে একটা নারী কখনো পারবে না। নারীদের প্রথম লড়াই হলো নিজেকে প্রমাণ করা—যে আমি তোমার সমান। কিন্তু আমি কেন তোমাকে প্রমাণ করব? আমি যেমন, তেমনই। আমি এটা নিয়ে ভাবি না যে তুমি আমাকে কীভাবে দেখছ। আমি নিজের ওপর নির্ভর করি।”
ইমনের এই মন্তব্য নেটিজেনদের মাঝে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছে। একজন নেটিজেন লিখেছেন, “এটা কেউ বুঝবে না, আর এই কারণেই আপনি এত সাফল্য পেয়েছেন।” আরেকজন লিখেছেন, “অবশেষে কেউ এই কথাটা বলল। প্রমাণ করতে চাওয়া মানেই তো আগে থেকে ধরে নেওয়া যে আমরা পিছিয়ে। আমরা প্রমাণ দিচ্ছি যে আমরা এগিয়ে।”
ইমন চক্রবর্তীর এই স্পষ্টবাদিতা ও আত্মবিশ্বাস তাকে শ্রোতাদের কাছে আরও প্রিয় করে তুলেছে।