এটি আলিয়ার জীবনে প্রথম নয়। এর আগে ২০১৯ সালেও তিনি সুনীল ও অমোল নামে দুই কর্মীকে আর্থিকভাবে সাহায্য করেছিলেন বলে জানা যায়। এবার তিনি কর্মীদের জন্য মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিয়ে আরও একবার দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন।
আলিয়ার আয়ের উৎস শুধু অভিনয় নয়, এর পাশাপাশি বিজ্ঞাপন, প্রযোজনা সংস্থা, রিলায়েন্সের সঙ্গে যৌথভাবে পরিচালিত শিশুদের পোশাক ব্র্যান্ড এবং একাধিক রিয়েল এস্টেট বিনিয়োগ থেকেও তিনি আয় করেন।
আলিয়ার উত্থান যেন রূপকথাকেও হার মানায়। তিনি তার মা সোনি রাজদান ও দিদি শাহিন ভাটকেও ফ্ল্যাট উপহার দিয়েছেন। এছাড়া, স্বামী রণবীর কাপুরের সঙ্গে যৌথভাবে ‘কাপুর ম্যানশন’ তৈরির জন্য প্রায় ২০০ কোটি রুপি বিনিয়োগ করেছেন তিনি।
আলিয়া শুধু কাপুর পরিবারের বউমা নন, তিনি নিজেই এক বিশাল সাম্রাজ্যের মালকিন। ‘জিকিউ ইন্ডিয়া’র তথ্য অনুযায়ী, আলিয়ার মোট সম্পত্তির পরিমাণ প্রায় ৫৫০ কোটি রুপি, যা তার স্বামী রণবীর কাপুরের (৩৪৫ কোটি) এবং ননদ কারিনা কাপুরের (৪৮৫ কোটি) সম্পত্তির পরিমাণকেও ছাড়িয়ে গেছে।